সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

২০২০ লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

বর্জ্য ব্যবস্থাপনার তিনটি প্রয়োজনীয়তা

বর্জ্য ব্যবস্থাপনার তিনটি প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করো। বর্জ্য ব্যবস্থাপনার তিনটি প্রয়োজনীয়তা বর্জ্য ব্যবস্থাপনা : নানান ধরনের বর্জ্যের পরিমাণ হ্রাস, বর্জ্য সংগ্রহ, সঠিকভাবে বর্জ্যের সদ্ব্যবহার, বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে বর্জ্যের পুনর্ব্যবহার, নতুন সম্পদ সৃষ্টি এবং পরিবেশে বর্জ্যের কুপ্রভাব দূর করার সম্মিলিত প্রক্রিয়াকে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বলে। বর্জ্য ব্যবস্থাপনার প্রয়োজনীয়তা : বর্জ্য ব্যবস্থাপনার প্রয়োজনীয়তা নিম্নলিখিতভাবে ব্যাখ্যা করা যায়। দূষণ নিয়ন্ত্রণ : মাত্রাতিরিক্ত বর্জ্য বৃদ্ধির ফলে বায়ু, জল, মাটি এবং দৃশ্য দূষণের সমস্যা হয়। তাই মাটির উর্বরতা রক্ষা, পরিবেশের পরিছন্নতা সহ দৃশ্য দূষণ হ্রাস করার জন্য বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রয়োজন হয়।  সম্পদ সৃষ্টি : দূষক বর্জ্য পদার্থ গুলি কে আবার ব্যবহার করে এবং পুনরাবর্তন জৈব সার জৈব গ্যাস সিমেন্ট ইট খেলনা পেনদানি নতুন প্লাস্টিক কাগজ ধাতু কাচ ইত্যাদি সম্পদ সৃষ্টি করতে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা জরুরি।  বর্জ্যের পরিমাণ হ্রাস : জনবিস্ফোরণ, ক্রমবর্ধমান শহরাঞ্চল ও শিল্পাঞ্চল আমাদের চারপাশে কঠিন, তরল ও গ্যাসীয় বর্জ্যের পরিমাণ অতি দ্রুত বিপুল পরি...

প্রকৃতি অনুসারে বর্জ্যের উদাহরণ-সহ শ্রেণিবিভাগ করো।

প্রকৃতি অনুসারে বর্জ্যের উদাহরণ-সহ শ্রেণিবিভাগ করো। প্রকৃতি অনুসারে বর্জ্যের উদাহরণ-সহ শ্রেণিবিভাগ করো। বর্জ্য কী? যেকোনো কঠিন, তরল কিংবা গ্যাসীয় পদার্থ, যেগুলি আমাদের কোন কাজে লাগে না, অর্থাৎ ফেলে দেয়া হয়, সেগুলিই হল ‘ বর্জ্য’ বা ‘ বর্জ্য পদার্থ’ । বর্জ্যের শ্রেণীবিভাগ : সাধারণভাবে বর্জ্যের প্রকৃতি বা বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী বর্জ্যকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়। কঠিন বর্জ্য  তরল বর্জ্য  গ্যাসীয় বর্জ্য  কঠিন বর্জ্য পদার্থ : যে সমস্ত বাতিল পদার্থ প্রকৃতিগতভাবে কঠিন এবং প্রকৃতির সঙ্গে মিশে যেতে দীর্ঘ সময় লাগে তাকে কঠিন বর্জ্য বলে।  উদাহরণ : কাচ প্লাস্টিক টিন ব্যাটারি কাগজ নানা রকম ধাতব জিনিস ছাই কাপড় টায়ার টিউব শাকসবজি ও ফলমূলের খোসা ইত্যাদি।  তরল বর্জ্য পদার্থ : যে সমস্ত বাতিল পদার্থ প্রকৃতিগতভাবে তরল এবং অপেক্ষাকৃত দ্রুত প্রকৃতির সঙ্গে মিশে যায় তাকে তরল বর্জ বলে।  উদাহরণ : মলমূত্র, নোংরা জল, সাবান ও ডিটারজেন্ট মিশ্রিত জল, কলকারখানা থেকে নির্গত রাসায়নিক মিশ্রিত জল ইত্যাদি। গ্যাসীয় বর্জ্য : যে সমস্ত বাতিল বা অপ্রয়োজনীয় পদার্থ বায়বীয় বা গ্যাসীয় আকারে...

জেট বায়ু প্রবাহের সঙ্গে ভারতীয় মৌসুমী বায়ুর সম্পর্ক

জেট বায়ু প্রবাহের সঙ্গে ভারতীয় মৌসুমী বায়ুর সম্পর্ক উল্লেখ করো।  জেট বায়ু প্রবাহের সঙ্গে ভারতীয় মৌসুমী বায়ুর সম্পর্ক Relationship between the jet stream and the Indian monsoon জেট বায়ুর সঙ্গে ভারতীয় মৌসুমী বায়ুর সম্পর্ক অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ। দক্ষিণ এশিয়ায় দুই ধরনের জেট বায়ুপ্রবাহ দেখা যায়। একটি ক্রান্তীয় পূবালী জেট ও অন্যটি  উপক্রান্তীয় পশ্চিমা জেট । এই দুটি শাখার প্রভাবেই মূলত ভারতে মৌসুমী বায়ুর উৎপত্তি (আগমন ও পশ্চাপসরণ) ঘটে। ক্রান্তীয় পূবালী জেট ও মৌসুমী বায়ু :  গ্রীষ্মকালে তিব্বত মালভূমি প্রচণ্ড উত্তাপ গ্রহণ করে গভীর নিম্নচাপ সৃষ্টি করে। এই কারণে, উপক্রান্তীয় পশ্চিমা জেট বায়ু উত্তরের সরে যায়। এই পরিস্থিতিতে ক্রান্তীয় পূবালী জেট বায়ু ভারতের মাঝ বরাবর প্রবেশ করে নিম্নচাপ সৃষ্টি করে। এই শক্তিশালী নিম্নচাপের আকর্ষণে ভারতে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর আগমন ঘটে। ফলে ভারতে বর্ষাকালের সূচনা হয়। উপক্রান্তীয় পশ্চিমা জেট ও মৌসুমী বায়ু :   অন্যদিকে, অক্টোবর মাসে ক্রান্তীয় পূবালী জেট বায়ু বিলীন হয়ে যায়। এই সময় উপক্রান্তীয় পশ্চিমা জেট  উত্তর ভা...

নদীর বহনকার্যের তিনটি প্রক্রিয়া

নদীর বহনকার্যের তিনটি প্রক্রিয়া সংক্ষেপে আলোচনা করো। নদীর বহনকার্যের তিনটি প্রক্রিয়া Three processes of river transportation পাথরের টুকরো, বালি, কাদা, পলি, প্রভৃতি ক্ষয়প্রাপ্ত হওয়া পদার্থগুলিকে নদীর বোঝা বা load বলে। এই সব ক্ষয়িত পদার্থ বা বোঝাকে জলপ্রবাহের সঙ্গে বয়ে নিয়ে যাওয়া বা অপসারণ করার কাজকে নদীর বহন বা পরিবহন বা বহনকার্য বলে।  নদীর এই বহনকার্য চারটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সংঘটিত হয়। এদের মধ্যে প্রধান তিনটি প্রক্রিয়া হল : দ্রবণ প্রক্রিয়ায় বহন : নদীর গতিপথে লবণ ( ক্লোরাইড, সালফেট প্রভৃতি) কিংবা চুনাপাথর জাতীয় কোন জলে দ্রবণীয় শিলাখণ্ড অবস্থান করলে, জলস্রোতে ওই সকল শিলার দ্রবণ এক স্থান থেকে অন্যত্র বাহিত হয়। এই বহনকে দ্রবণ প্রক্রিয়ায় বহন নামে অভিহিত করা হয়। ভাসমান প্রক্রিয়ায় বহন : ক্ষুদ্রাকার ও কম ওজনের প্রস্তরখন্ড, বালি কিম্বা কাদার কণাগুলি নদীর স্রোতে চক্রাকারে ঘুরতে ঘুরতে এক স্থান থেকে অন্যত্র ভেসে বাহিত হয়। এই প্রক্রিয়াকে ভাসমান প্রক্রিয়া এবং এই প্রক্রিয়ায়  হাওয়া বহনকে ' ভাসমান প্রক্রিয়ায় বহন' বলা হয়।  লম্ফদান প্রক্রিয়ায় বহন : কখনও...

ভূবৈচিত্রসূচক মানচিত্রের দুটি ব্যবহার লেখো।

 ভূবৈচিত্রসূচক মানচিত্রের দুটি ব্যবহার লেখো।  ভূবৈচিত্রসূচক মানচিত্রের দুটি ব্যবহার লেখো। যে মানচিত্রে ভূপৃষ্ঠের কোন অঞ্চলের প্রাকৃতিক ( যেমন ভূমিরূপ, নদ নদী) ও সাংস্কৃতিক ( যেমন, জনবসতি পরিবহন) উপাদান গুলিকে নির্দিষ্ট রং এবং প্রতীক চিহ্নের সাহায্যে নির্দিষ্ট স্কেল, অক্ষাংশ, দ্রাঘিমা ও সূচক সংখ্যা সহ উপস্থাপিত করা হয় সেই মানচিত্রের নাম ভূবৈচিত্রসূচক মানচিত্র।  ভূবৈচিত্রসূচক মানচিত্র বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়। যেমন - বিভিন্ন প্রাকৃতিক বিষয়, যেমন -- ভূমিরূপ, নদনদী, স্বাভাবিক উদ্ভিদ এবং পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থা ( যেমন--  সড়ক পথ রেলপথ বসতি) সম্বন্ধে জানতে ব্যবহৃত হয়। প্রতিরক্ষা বা সামরিক প্রয়োজনে এই মানচিত্র বেশি ব্যবহৃত হয়। -------xx------- এই প্রশ্নটি  অন্য যেভাবে আসতে পারে : ভূবৈচিত্রসূচক মানচিত্র কাকে বলে? এর দুটো ব্যবহার লেখ। টোপোগ্রাফিক্যাল মানচিত্র কী?এই মানচিত্র কি কাজে ব্যবহার করা হয়? টোপোগ্রাফিক্যাল মানচিত্র বলতে কী বোঝো?এর গুরুত্ব লেখো। ভূবৈচিত্রসূচক মানচিত্র বিষয়ক আরো কিছু প্রশ্ন : মিলিয়ন শিট বলতে কী বোঝো? ভূবৈচিত্রসূচক মানচিত্রের দুটি ব্যবহার ল...

সেন্সর বলতে কী বোঝো?

সেন্সর বলতে কী বোঝো?  সেন্সর বলতে কী বোঝো? পৃথিবী থেকে মহাকাশে যেসব  কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠানো হয় তার মধ্যে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন ক্যামেরা বা সেন্সর লাগানো থাকে।  এর মাধ্যমে পৃথিবীর বিভিন্ন অংশের যে চিত্র সংগৃহীত হয় তারই নাম উপগ্রহ চিত্র।  উপগ্রহ চিত্র তোলার প্রথম পর্যায়ে এই ক্যামেরাযুক্ত কৃত্রিম উপগ্রহ মহাকাশে পাঠানো হয়। এই সেন্সর হল এমন একটি যন্ত্র যা উপগ্রহ থেকে ডিজিটাল পরিসংখ্যানের আকারে পৃথিবীর বিভিন্ন বস্তু বা উপাদানের তথ্য সংগ্রহ করে। এই সেন্সরগুলি দু'রকমের হয় : সক্রিয় (Active) সেন্সর : যেসব সেন্সর কোন বস্তু বা উপাদানের তথ্য সংগ্রহের সময় সৌরশক্তির উপর নির্ভর না করে সাধারণত রাডারের মাধ্যমে আলোক তরঙ্গ পাঠিয়ে তার প্রতিফলন সংগ্রহ করে তাদেরকে সক্রিয় সংবেদন বা অ্যাকটিভ সেন্সর বলে। এইসব সেন্সর গুলির সাহায্যে রাতে তথ্য সংগ্রহ করা সম্ভব।  নিবৃত (Passive) সেন্সর : যেসব সেন্সর কোন বস্তু বা উপাদান সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহের সময় সৌরশক্তির উপর নির্ভর করে থাকে তাকে নিবৃত সংবেদন বা প্যাসিভ সেন্সর বলে।  এই সেন্সর গুলি কেবল দিনের বেলা তথ্য সংগ্রহ করতে পারে।  যে...

ভারতের প্রধান অভ্যন্তরীণ জলপথের যুক্তকারী কেন্দ্র দুটির নাম লেখো।

ভারতের প্রধান অভ্যন্তরীণ জলপথের যুক্তকারী কেন্দ্র দুটির নাম লেখো। Name any two connecting hubs of major inland waterways of India. মানুষ ও স্থানান্তরযোগ্য বিভিন্ন দ্রব্য সামগ্রীকে যখন যানবাহনের মাধ্যমে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে পৌঁছে দেয়া হয় তখন তাকে বলে পরিবহন ।  ভৌগোলিক পরিবেশের পার্থক্যের জন্য ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রধানত ৫ ধরনের পরিবহন ব্যবস্থা দেখা যায়। যথা— স্থলপথ, জলপথ, আকাশপথ, পাইপলাইন ও রজ্জুপথ।  ভারতের জলপথ প্রধানত দুটি ভাগে বিভক্ত— অভ্যন্তরীণ পথ ও সমুদ্র পথ। ভারতের অভ্যন্তরীণ জলপথের যুক্তকারী কেন্দ্র দুটির নাম হল এলাহাবাদ ও হলদিয়া (১৬২০ কিঃমিঃ) -----------xx----------- 📘 এই প্রশ্নটি যেভাবে ঘুরিয়ে আসতে পারে : পরিবহন কাকে বলে? ভারতে কয় ধরনের পরিবহন ব্যবস্থা লক্ষ্য করা যায়? 

অনুসারী শিল্প কাকে বলে?

অনুসারী শিল্প কাকে বলে? কোন একটি বৃহৎ শিল্পকে কেন্দ্র করে তার চারপাশে যে সমস্ত ছোট ছোট শিল্প গড়ে ওঠে তাদের ‘অনুসারী শিল্প’ বা ‘ সহযোগী শিল্প ’ বা ‘ ডাউনস্ট্রিম ইন্ডাস্ট্রি ’ বলে। অনুসারী শিল্পগুলি কোন বৃহদায়তন মূল শিল্প উৎপাদিত শিল্পজাত দ্রব্যকে কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করে গড়ে ওঠে।  মূল শিল্পটিকে কেন্দ্রীয় শিল্প ও তার ওপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠা অন্যান্য শিল্পগুলি হল অনুসারী শিল্প। উদাহরণ : হলদিয়ার তৈল শোধনাগার ও পেট্রোরসায়ন শিল্পকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে নানাবিধ অনুসারী শিল্প। যেমন, সার কারখানা (হিন্দুস্তান ফার্টিলাইজার কর্পোরেশন), ফসফেট কারখানা, স্ব ওয়ালেস কোম্পানির উদ্যোগে কীটনাশক ওষুধের কারখানা, ক্লোরাইড ইন্ডিয়া লিমিটেডের অধীনে ব্যাটারি কারখানা, হিন্দুস্তান লিভারের অধীনে সাবান কারখানা, সালফিউরিক অ্যাসিড ও সোডা অ্যাশ উৎপাদনের কারখানা, সিমেন্ট তৈরীর কারখানা ইত্যাদি।

দুন বলতে কী বোঝো?

‘দুন’ বলতে কী বোঝো? What do you mean by 'dun'? ‘দুন’ কথার অর্থ হল ‘ দুই পর্বতের মাঝে নিচু জমি ’। শিবালিক ও হিমাচল হিমালয়ের মাঝের সংকীর্ণ অনুদৈর্ঘ্য উপত্যকা ‘দুন’ নামে পরিচিত। উৎপত্তি : মূল হিমালয়ের সৃষ্টির অনেক পরে যেহেতু সেবালিক পর্বতের উত্থান তাই মূল হিমালয়ের অর্ধাংশ থেকে আগত নদীগুলি শিবালিক পর্বতে বাধা প্রাপ্ত হয়ে অসংখ্য রোদের সৃষ্টি করে। পরবর্তীকালে ওই হ্রদ গুলি নূরী কাঁকড় বালি পলি ইত্যাদি দ্বারা ভরাট হয়ে দুন উপত্যকার সৃষ্টি হয়েছে। দুনের বৈশিষ্ট্য : দুন উপত্যকার কিছু বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়। যেমন,  দুন হলো অনুদৈর্ঘ্য ও ভূগাঠনিক উপত্যকা।  এগুলি দীর্ঘ, অল্প বিস্তর ও প্রায় সমতল।  দুন উপত্যকায় অনেক ছোট ছোট হিমবাহ শ্রেষ্ঠ হ্রদ দেখা যায়, যাদের স্থানীয় নাম ‘তাল’ । দুজনের উদাহরণ : উত্তরাখণ্ডের দেরাদুন হল হিমালয়ের সবচেয়ে বড় দুন উপত্যকা। -----------xx----------- 📘 এই প্রশ্নটি অন্য যেভাবে আসতে পারে : ‘দুন’ শব্দের অর্থ কী? দুনের উৎপত্তি হয় কীভাবে? দুন কী? দুনের বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো এবং একটি উদাহরণ দাও।  ‘দুন’ কাকে বলে? কোথায় কীভাবে ভাবে দুন সৃষ্টি হয়ে...

ভারতের মরু উদ্ভিদের দুটি বৈশিষ্ট্য লেখো।

ভারতের মরু উদ্ভিদের দুটি বৈশিষ্ট্য লেখো। স্বাভাবিক উদ্ভিদ : মানুষের প্রচেষ্টা ছাড়াই প্রকৃতিতে স্বাভাবিকভাবে যে উদ্ভিদ জন্মায় তাকে স্বাভাবিক উদ্ভিদ বলে। [ উল্লেখ্য, তাপমাত্রা, বৃষ্টিপাতের স্থানিক ও ঋতুগত বৈচিত্র্য, মৃত্তিকা ইত্যাদি বিষয়ের উপর কোনো অঞ্চলের স্বাভাবিক উদ্ভিদের বন্টন নির্ভর করে। ] ভারতের স্বাভাবিক উদ্ভিদ : ভারতের স্বাভাবিক উদ্ভিদকে পাঁচ ভাগে বিভক্ত করা যায়। যথা— ক্রান্তীয় চিরহরিৎ, ক্রান্তীয় পর্ণমোচী, ক্রান্তীয় মরু, পার্বত্য উদ্ভিদ ও ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদ।  ক্রান্তীয় মরু উদ্ভিদ : এদের মধ্যে ‘ ক্রান্তীয় মরু উদ্ভিদ ’ ভারতের রাজস্থানের মধ্য ও পশ্চিম ভাগে এবং গুজরাটের কচ্ছ অঞ্চলে দেখা যায়। বার্ষিক বৃষ্টিপাত ৫০ সেন্টিমিটারের কম বলে এই অঞ্চল উষ্ণ ও শুষ্ক প্রকৃতির হয়। এই উষ্ণ ও শুষ্ক পরিবেশে জন্মানো কাঁটাযুক্ত উদ্ভিদকে ‘মরু উদ্ভিদ’ বলে। মরু উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য : ক্রান্তীয় মরু উদ্ভিদের কয়েকটি বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায় : এই ধরনের উদ্ভিদকে মাটির গভীর থেকে জল সংগ্রহের কারণে গাছের শিকড় মাটির গভীর পর্যন্ত বিস্তারিত হয়।  এদের বেশিরভাগ গাছের পাতা কাঁটায় পরিণত হয়। এই ক...

পৌরসভার বর্জ্যের সংজ্ঞা দাও।

পৌরসভার বর্জ্যের সংজ্ঞা দাও। বর্জ্য : যেকোনো কঠিন তরল কিংবা গ্যাসীয় পদার্থ যেগুলি আমাদের কোন কাজে লাগে না সেগুলি হল বর্জ্য পদার্থ। প্রধানত সাতটি উৎস থেকে বর্জ্য পদার্থের সৃষ্টি হয়। যেমন, গৃহস্থালি বর্জ্য, শিল্প বর্জ্য, কৃষিজ বর্জ্য, পৌরসভার বর্জ্য, জৈব বর্জ্য, চিকিৎসা সংক্রান্ত বর্জ্য, তেজস্ক্রিয় বর্জ্য ইত্যাদি। পৌরসভার বর্জ্য : শহরের গৃহস্থালী, হাসপাতাল, কলকারখানা প্রভৃতি উৎস থেকে আগত সমস্ত কঠিন বর্জ্য, যেগুলি গার্বেজ হিসেবে বেশি পরিচিত, তাদের ‘ পুরসভার বর্জ’ বলে।  পুরসভা বা পৌরসভার বর্জ্য গুলি হল : জীববিশ্লেষ্য বর্জ্য : খাদ্য রান্নাঘরের বর্জ্য বাগানের গাছপালার কাটা অংশ।  পুনঃচক্রী বর্জ্য : কাগজ, কাঁচ, বোতল, ক্যান, ছেঁড়া কাপড় নিষ্ক্রিয় বর্জ্য : বাড়িঘর ভাঙা পদার্থ, পাথর ইত্যাদি বৈদ্যুতিক ও বৈদ্যুতিন বর্জ্য : টিভি, কম্পিউটার ইত্যাদি মিশ্র বর্জ্য : বর্জ্য কাপড়, প্লাস্টিকের খেলনা ইত্যাদি  বিষাক্ত বর্জ্য : রং, সার চিকিৎসা সংক্রান্ত : হাসপাতালের সিরিঞ্জ, ওষুধের ফেলে দেওয়া প্যাকেট ইত্যাদি -----------xx----------- এই প্রশ্নটি অন্য যেভাবে আসতে পারে : বর্জ্য পদার্থ কী? প...

বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় ভরাটকরণ কাকে বলে?

বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় ‘ভরাটকরণ’ কাকে বলে? ভরাটকরণ বা ল্যান্ডফিল : বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় কঠিন বর্জ্য পদার্থসমূহকে কোন নিচু উন্মুক্ত জায়গায় জমা করা বা মাটি খুঁড়ে চাপা দেওয়ার স্বাস্থ্যসম্মত প্রক্রিয়াকে ‘ ভরাটকরণ ’ বা ‘ ল্যান্ডফিল ’ বলা হয়। ভরাটকরণ প্রক্রিয়ার বিশেষত্ব : এই পদ্ধতিতে  একটি নির্দিষ্ট স্থানে আবর্জনার জৈব অংশ আলাদা করে একটি ২ মিটার উঁচু স্তর বিছিয়ে দেয়া হয়। তার উপরে ২০-২৫ সেন্টিমিটার মাটির স্তর ছড়িয়ে দেয়া হয়। মাটির নিচে থাকা এই বর্জ্যগুলি জৈব ভঙ্গুর বলে এদের পচন হয় এবং তার ফলে এগুলির ভৌত রাসায়নিক ও জৈব ধর্মের পরিবর্তন ঘটে। এই প্রক্রিয়া চলার সময় এর থেকে মিথেন অ্যামোনিয়া প্রভৃতি গ্যাস উৎপন্ন হয়। এই প্রক্রিয়া শেষ হবার পর যা অবশিষ্ট হিসাবে পড়ে থাকে সেগুলি দিয়ে নিচু জমি ভরাট করা হয়।  ভরাটকরণ প্রক্রিয়ার উদাহরণ : পূর্ব কলকাতার ধাপায় এই পদ্ধতিতে নিচু জমি ভরাট করে উর্বর কৃষিজমি তৈরি করা হয়েছে। ভরাটকরণ প্রক্রিয়ার সুবিধা : এই প্রক্রিয়ায় বর্জ্য পদার্থ মাটি দিয়ে ঢাকা থাকে বলে দূষণে জনস্বাস্থ্যের ক্ষতির আশঙ্কা থাকে না।  ভরাটকরণ প্রক্রিয়ার অসুবিধা...

পেরিগি জোয়ার বলতে কী বোঝো?

পেরিগি (পেরিজি) জোয়ার বলতে কী বোঝো? ‘পেরিজি’ শব্দটি গ্রীক শব্দ পেরি (Peri) ও জিয়া(Ge)-র মিলিত রূপ। শব্দের অর্থ এরাউন্ড (Around) এবং জিয়া শব্দের অর্থ হলো পৃথিবী। এদের মিলিত শব্দ পেরিজের অর্থ হল পৃথিবীর কাছাকাছি।  পেরিগি জোয়ার : প্রধানত চন্দ্রের আকর্ষণী শক্তির প্রভাবে এবং অপেক্ষাকৃত কম মাত্রায় সূর্যের আকর্ষণী শক্তির প্রভাবেও নিয়মিতভাবে দিনে দু’বার করে পর্যায়ক্রমে সমুদ্র জলের স্ফীতি ও অবনমন ঘটে। সমুদ্রের এই জলস্ফীতিকে ‘ জোয়ার’ বলে। এখন নিজ কক্ষপথে চাঁদের পৃথিবীকে পরিক্রমণকালে চাঁদ ও পৃথিবীর মধ্যে দূরত্ব (৩,৭৫,০০০) যখন সবচেয়ে কম হয় অর্থাৎ চাঁদ পৃথিবীর সবচেয়ে কাছাকছি আসে, তখন সেই অবস্থানকে বলে পেরিগি (Perigee) / পেরিজি । এই অবস্থায় পৃথিবীর উপর চাঁদের মহাকর্ষ বলের প্রভাব অত্যন্ত বেড়ে যায়। ফলে প্রবল জোয়ারের সৃষ্টি হয়। আর এই জোয়ারকেই ‘ পেরিগি জোয়ার’ বলে।  পিরিগি জোয়ারের বৈশিষ্ট্য : এই সময় জোয়ারের প্রাবাল্য সাধারণ জোয়ারের থেকেও কুড়ি শতাংশ বেশি হয়।  একই সময়ে ভরা কোটাল ও পেরিজি জোয়ার সৃষ্টি হলে জোয়ারের জলতল সর্বোচ্চ হয়।  -----------xx----------- এ...

আপেক্ষিক আদ্রতা কী

আপেক্ষিক আদ্রতা কী? আপেক্ষিক আদ্রতা কী বায়ুমন্ডলে যে অদৃশ্য জলীয়বাষ্প বর্তমান থাকে তাকে ‘বায়ুর আদ্রতা’ বলে। বাতাসে আর্দ্রতা হিসাবের ব্যাপারে নিম্নলিখিত দুটির ধারণা গুরুত্বপূর্ণ।  আপেক্ষিক আদ্রতা এবং  চরম আদ্রতা। আপেক্ষিক আদ্রতা : কোন নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় নির্দিষ্ট পরিমাণ বায়ুতে উপস্থিত প্রকৃত জলীয় বাষ্পের পরিমাণ ও সেই তাপমাত্রায় সমপরিমাণ বায়ুকে সম্পৃক্ত করবার জন্য প্রয়োজনীয় জলীয়বাষ্পের পরিমাণের অনুপাতের শতকরা মাত্রা কে ‘আপেক্ষিক আদ্রতা’ বলে। ধরা যাক, বায়ুমণ্ডলের উষ্ণতা ২৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড, তখন এক ঘন সেন্টিমিটার বায়ুতে প্রকৃত জলীয়বাষ্পের পরিমাণ ১৫ এবং ওই পরিমাণের বায়ুকে সম্পৃক্ত করতে 22.9 গ্রাম জলীয় বাষ্পের প্রয়োজন। সুতরাং এক্ষেত্রে আপেক্ষিক আর্দ্রতা হল ১৫/২২.৯=০.৬৫, এবং শতকরা হিসাবে আপেক্ষিক আদ্রতা ৬৫ শতাংশ।  আপেক্ষিক আর্দ্রতার বৈশিষ্ট্য : আপেক্ষিক আদ্রতার বৈশিষ্ট্য হল : আপেক্ষিক আদ্রতা হল একটি অনুপাত  সাধারণত এই অনুবাদকে শতকরা হিসেবে প্রকাশ করা হয়।  বায়ুর উষ্ণতা ও আপেক্ষিক আর্দ্রতার সম্পর্ক ব্যস্তানুপাতিক। -----------xx----------- এই প্রশ...

লোয়েসের সংজ্ঞা দাও

লোয়েসের সংজ্ঞা দাও লোয়েসের সংজ্ঞা দাও লোয়েস কী? ‘লোয়েস’ (Loess) শব্দটি জার্মান শব্দ ‘Loss’ থেকে এসেছে, যার অর্থ সূক্ষ্ম পলি। বিশিষ্ট জার্মান ভূবিজ্ঞানী রিকটোফেন সর্বপ্রথম লোয়েস চিহ্নিত করেন। অতি সূক্ষ্ম বালিকণা, মাটির কণা বা মৃত্তিকা বায়ুর দ্বারা পরিবাহিত হয়ে কোনো নিচুস্থানে জমা হয়ে যে সমভূমি গঠন করে তাকে ‘ লোয়েস সমভূমি ’ বলে।  লোয়েসের বৈশিষ্ট্য : লোয়েসের এক ধরনের সমভূমি যার মাটির রং হলদে  এই মাটি অতি সূক্ষ্ম, নরম, প্রবেশ্য ও চুনময় এই মাটি খুব উর্বর  এই মাটি, পলি দ্বারা গঠিত যার মধ্যে কোন বিশিষ্ট কোয়ার্টজ, ফেলসপার, ক্যালসাইট, ডলোমাইট এবং অন্যান্য খনিজের কণা একত্রে সংঘবদ্ধ অবস্থায় থাকে।  লোয়েসের মধ্যবর্তী অসংখ্য ছিদ্রপথ থাকায় এর মধ্য দিয়ে জল সহজেই অভ্যন্তরে প্রবেশ করে।  লোয়েসের উদাহরণ : চিনের হোয়াংহ নদী অববাহিকায় মধ্যএশিয়ার গোবি মরুভূমির বালি জমে এরকম একটি লোয়েস সমভূমির সৃষ্টি করেছে। -----------xx-------- এই প্রশ্নটি অন্য যেভাবে আসতে পারে : লোয়েস কী? এর বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো। লোয়েস কাকে বলে?  লোয়েস কীভাবে সৃষ্টি হয়?  লোয়েস কী...

প্রপাতকূপ কাকে বলে?

প্রপাতকূপ কাকে বলে? প্রপাতকূপ কাকে বলে? নদী তার গতিপথের বিভিন্ন অংশে ক্ষয় ও সঞ্চয় কার্যের দ্বারা বিভিন্ন প্রকার ভূমিরূপের সৃষ্টি করে থাকে। ক্ষয় ও সঞ্চয় ইত্যাদি কার্যের সঙ্গে নদী যে অঞ্চলের উপর দিয়ে বয়ে যায় সেখানকার শিলার প্রকৃতি, ওই অঞ্চলের জলবায়ুর বৈশিষ্ট্যের উপর নির্ভর করে উপত্যকার বিভিন্ন অংশে ভূমিরূপের গঠনের মধ্যে বৈসাদৃশ্য ও বৈচিত্র্য দেখা যায়। প্রপাতকূপ কী : নদীর গতিপথ বা ঢাল হঠাৎ খাড়াভাবে নেমে গেলে অর্থাৎ এর জলধারা সরাসরি উপর থেকে নিচে পড়লে তাকে জলপ্রপাত বলে। কোনো জলপ্রপাতের পাদদেশে জল এবং জলের সঙ্গে পতিত প্রস্তরখন্ডের আঘাতে এবং জলের ঘূর্ণনে অবঘর্ষ প্রক্রিয়া ও বুদবুদ ক্ষয়ের মাধ্যমে একপ্রকার গোলাকার গর্তের সৃষ্টি হয়। এই গর্তকে ‘ প্রপাতকূপ ’ বলে। প্রপাতকূপের বৈশিষ্ট্য : জলপ্রপাতের পাদদেশে দেখা যায়। অবঘর্ষ ও বুদবুদ ক্ষয়ের ফলে সৃষ্ট। শুষ্ক ঋতুতে নদীর জলের পরিমাণ হ্রাস পেলে দেখা যায়।  প্রপাত কূপের আয়তন জলের উচ্চতা, জলরাশির পরিমাণ ও প্রস্তর খন্ডের আকার অনুযায়ী হয়। প্রপাতকূপের উদাহরণ : চেরাপুঞ্জির নিকট নোহকালিকাই জলপ্রপাতে প্রপাতকূপ দেখা যায়।  -----------...

মাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষার (২০২০) ১ মার্কসের উত্তর

মাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষা (২০২০)-র ১ মার্কসের উত্তর মাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষার (২০২০) ১ মার্কসের উত্তর শুদ্ধ অশুদ্ধ, শূন্যস্থান পূরণ, একটি বা দুটি শব্দে উত্তর, বাঁ দিকের সঙ্গে ডান দিকের গুলি মেলাও। বিভাগ : খ ২.১) নিম্নলিখিত বাক্যগুলি শুদ্ধ হলে পাশে ‘শু’ এবং অশুদ্ধ হলে পাশে ‘অ’ লেখো (যে কোন ৬টি) : [১×৬=৬] ২.১.১) ভাগীরথী এবং অলকানন্দা নদীর মিলনস্থল হল দেবপ্রয়াগ। উত্তর : ‘শু’ ২.১.২) মিস্ট্রাল একটি উষ্ণ স্থানীয় বায়ু যা ফ্রান্সের রোন নদী উপত্যকায় প্রবাহিত হয়। উত্তর : ‘অ’ ২.১.৩) এল নিনোর বছরগুলিতে ভারতে বন্যার সৃষ্টি হয়। উত্তর : ‘অ’ ২.১.৪) সূর্য, চাঁদ এবং পৃথিবীর সরলরৈখিক অবস্থানকে সিজিগি বলে। উত্তর : ‘শু’ ২.১.৫) পুনর্নবীকরণের ফলে পুরনো খবরের কাগজকে কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করে কাগজ উৎপাদন করা যায়। উত্তর : ‘শু’ ২.১.৬) শিবালিক পর্বতের পাদদেশে নুরি অলি ও বাণী গঠিত মৃত্তিকাকে বেট বলে। উত্তর : ‘অ’ ২.১.৭) উপগ্রহ চিত্র ব্যাখ্যার জন্য কম্পিউটার ব্যবহার আবশ্যিক। উত্তর : ‘শু’ ২.২) উপযুক্ত শব্দ বসিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো। (যেকোনো ৬টি) : [১×৬=৬] ২.২.১) আবহবিকার ও হয় কার্যের যৌথ কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিভ...

মাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষার (২০২০) MCQ উত্তর

মাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষা ২০২০ মাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষার (২০২০) MCQ উত্তর MCQ র উত্তর (সঠিক উত্তর নির্বাচন করো) ১) বিকল্পগুলি থেকে সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখো : [১×১৪=১৪] ১.১) যে প্রক্রিয়ায় অভিকর্ষের টানে উচ্চভূমির ঢাল বরাবর মাটি ও শিলাস্তর নেমে আসে তাকে বলে— ক) আবহবিকার, খ) পর্যায়ন প্রক্রিয়া  গ) অন্তর্জাত প্রক্রিয়া, ঘ) পুঞ্জক্ষয় প্রক্রিয়া   ১.২) মরু সমপ্রায় ভূমিতে কঠিন শিলা গঠিত কিছু অনুচ্চ পাহাড় অবশিষ্টাংশ ভূমিরূপ হিসেবে থেকে যায়— ক) ইয়ারদাং, খ) জিউগেন গ) বালিয়াড়ি, ঘ) ইনসেলবার্জ   ১.৩) অশ্ব অক্ষাংশ অবস্থিত— ক) নিরক্ষীয় নিম্নচাপ বলয়, খ) উপক্রান্তীয় উচ্চচাপ বলয়   গ) মেরু বৃত্ত প্রদেশীয় নিম্নচাপ বলয়, ঘ) মেরু উচ্চচাপ বলয় ১.৪) দিনরাতে তাপমাত্রার পার্থক্য সবচেয়ে বেশি দেখা যায়— ক) নিরক্ষীয় জলবায়ু অঞ্চলে, খ) উষ্ণ মরু জলবায়ু অঞ্চলে   গ) ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ু অঞ্চলে, ঘ) ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু অঞ্চলে  ১.৫) সমুদ্রস্রোত সৃষ্টি নির্ভর করে— ক) বায়ু প্রবাহের উপর , খ) পৃথিবীর পরিক্রমণ গতির উপর  গ) মগ্ন চড়ার উপর, ঘ) সবকটি প্রযোজ্য  ১.৬...