সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

প্রথম অধ্যায় প্রশ্নের মান - ২ লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

প্রপাতকূপ কাকে বলে?

প্রপাতকূপ কাকে বলে? প্রপাতকূপ কাকে বলে? নদী তার গতিপথের বিভিন্ন অংশে ক্ষয় ও সঞ্চয় কার্যের দ্বারা বিভিন্ন প্রকার ভূমিরূপের সৃষ্টি করে থাকে। ক্ষয় ও সঞ্চয় ইত্যাদি কার্যের সঙ্গে নদী যে অঞ্চলের উপর দিয়ে বয়ে যায় সেখানকার শিলার প্রকৃতি, ওই অঞ্চলের জলবায়ুর বৈশিষ্ট্যের উপর নির্ভর করে উপত্যকার বিভিন্ন অংশে ভূমিরূপের গঠনের মধ্যে বৈসাদৃশ্য ও বৈচিত্র্য দেখা যায়। প্রপাতকূপ কী : নদীর গতিপথ বা ঢাল হঠাৎ খাড়াভাবে নেমে গেলে অর্থাৎ এর জলধারা সরাসরি উপর থেকে নিচে পড়লে তাকে জলপ্রপাত বলে। কোনো জলপ্রপাতের পাদদেশে জল এবং জলের সঙ্গে পতিত প্রস্তরখন্ডের আঘাতে এবং জলের ঘূর্ণনে অবঘর্ষ প্রক্রিয়া ও বুদবুদ ক্ষয়ের মাধ্যমে একপ্রকার গোলাকার গর্তের সৃষ্টি হয়। এই গর্তকে ‘ প্রপাতকূপ ’ বলে। প্রপাতকূপের বৈশিষ্ট্য : জলপ্রপাতের পাদদেশে দেখা যায়। অবঘর্ষ ও বুদবুদ ক্ষয়ের ফলে সৃষ্ট। শুষ্ক ঋতুতে নদীর জলের পরিমাণ হ্রাস পেলে দেখা যায়।  প্রপাত কূপের আয়তন জলের উচ্চতা, জলরাশির পরিমাণ ও প্রস্তর খন্ডের আকার অনুযায়ী হয়। প্রপাতকূপের উদাহরণ : চেরাপুঞ্জির নিকট নোহকালিকাই জলপ্রপাতে প্রপাতকূপ দেখা যায়।  -----------...

কিউসেক ও কিউমেক কী?

 কিউসেক ও কিউমেক কী? ‘কিউসেক’ কথাটির অর্থ হল ‘ কিউবিক ফিট প্রতি সেকেন্ড ’ ও ‘ কিউমেক ’ কথার অর্থ হল ‘ কিউবিক মিটার প্রতি সেকেন্ড ’। এটি আসলে নদীর জলপ্রবাহ পরিমাপের দুটি একক। এদুটিকে কোন নদীর জলপ্রবাহের পরিমাণ মাপতে ব্যবহার করা হয়। কিউসেক : কোন একটি নদীর কোন নির্দিষ্ট অংশ দিয়ে প্রতি সেকেন্ডে যত ঘনফুট জল প্রবাহিত হয়, সেই পরিমাণকে কিউসেক বলা হয়। কিউমেক : অন্যদিকে কোন একটি নদীর কোন নির্দিষ্ট অংশ দিয়ে প্রতি সেকেন্ডে যত ঘন মিটার জল প্রবাহিত হয়, সেই পরিমাণকে কিউমেক বলা হয়। -----------xx----------- এই প্রশ্নটিই অন্য যেভাবে আসতে পারে : ‘কিউসেক’ কথাটির অর্থ কী? এটি কোন কাজে ব্যবহার করা হয়? ‘কিউমেক’ কথার অর্থ কী? এটি কোন কাজে ব্যবহার করা হয়?  কোন নদীর জল প্রবাহের পরিমাণ পরিমাপ করা হয় কোন এককে? একক দুটির সংজ্ঞা দাও। কিউসেক ও কিউমেক বলতে কী বোঝো? এদের কাজ কী? কিউসেক কাকে বলে? কিউমেক কাকে বলে? এই দুইয়ের মধ্যে পার্থক্য কী? নদীর কাজ ও ভূমিরূপ সংক্রান্ত আরও কিছু প্রশ্ন :

ক্যানিয়ান কাকে বলে?

 ‘ক্যানিয়ান’ কাকে বলে? ‘ক্যানিয়ান’ শব্দের অর্থ হল ‘পাইপ’ বা ‘নল’। যদি কোন নদী বৃষ্টিহীন শুষ্ক অঞ্চলের নরম শিলাস্তরের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়, তাহলে বৃষ্টিপাতের অভাবে নদী উপত্যকার দুপাশে ভূমিক্ষয় কম হয়। কারণ, নদীর দুপাশ থেকে কোন উপনদী এসে এই নদীতে পড়ে না। ফলে নদীর দুই পাড়ের ক্ষয় কম হয়। অন্যদিকে, নরম শিলাস্তরের জন্য এই নদীর নিম্নক্ষয় বেশি হতে থাকে। ফলে, এই নদী উপত্যকা ইংরেজি আই(I) অক্ষরের মত (কিম্বা পাইক বা নলের মত) গভীর ও সংকীর্ণ গিরিখাত সৃষ্টি হয়। এই গিরিখাত ‘ ক্যানিয়ান’ নামে পরিচিত। পৃথিবী বিখ্যাত একটি ক্যানিয়ানের নাম হল ‘ গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন’ । এটি আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত। -----------xx----------- এই প্রশ্নটি ঘুরিয়ে আসতে পারে : ক্যানিয়ান কী? এই ভূমিরূপটি নদীর কোন প্রবাহে লক্ষ্য করা যায়?  ‘ক্যানিয়ান’ কোথায় কীভাবে সৃষ্টি হয়? ‘ক্যানিয়ান’ শব্দের অর্থ কী? এই ভূমিরূপটি কীভাবে সৃষ্টি হয়? ‘কানিয়ান’ বলতে কী বোঝো? একটি উদাহরণ দাও। নদীর কোন্ গতিপ্রবাহে ‘ক্যানিয়ন’সৃষ্টি হয়? এই গতি প্রবাহে কেন এই ধরনের ভূমিরূপ তৈরি হয়?

নদীবাঁক বা মিয়েন্ডার বলতে কী বোঝো?

নদী বাঁক বা মিয়েন্ডার বলতে কী বোঝো? What do you mean by river bend or meander? ‘ মিয়েন্ডার ’ শব্দটি ‘ Meandros’ শব্দ থেকে এসেছে, যার অর্থ সর্পিলাকার নদী। সমভূমিতে অর্থাৎ নদীর মধ্য ও নিম্নগতিতে ভূমির ঢাল কম থাকে বলে নদীর গতিবেগ কমে যায়। ফলে নদী সামান্য বাধা পেলেই তা এড়িয়ে যাওয়ার জন্য এঁকেবেঁকে প্রবাহিত হয়। বাঁকের যে অংশে নদীর স্রোত আঘাত করে সেই অংশ ক্ষয় হয়ে অবতল বা ‘খাড়া পাড়’ সৃষ্টি করে। আর এই খাড়া পাড়ের বিপরীত অংশে ক্ষয় প্রাপ্ত পদার্থগুলি জমা হতে থাকে। ফলে এই অংশে উত্তল বা ‘ ঢালু পাড় ’ তৈরি হয়। এইভাবে নদী খাতে ক্রমান্বয়ে ক্ষয় ও সঞ্চয়ের ফলে নদীপথে অসংখ্য বাঁক সৃষ্টি হয়। এই বাঁক সৃষ্টি হওয়ার ফলে নদী সাপের মত এঁকেবেঁকে চলছে বলে মনে হয়। নদীর এই বাঘগুলিকেই ‘নদীবাঁক’ বা ‘মিয়েন্ডার’ বলা হয়।  উল্লেখ্য, তুরস্কের মিয়েন্ডারেস নদীর এইরূপ চরিত্র দেখা যায়। আর এই নদীর নাম অনুসারীরেই ‘নদীবাঁক’কে ‘ মিয়েন্ডার’ বলে অভিহিত করা হয়েছে। -----------xx----------- এই প্রশ্নটি যেভাবে ঘুরিয়ে আসতে পারে : ‘ নদীবাঁক ’ কী? কীভাবে এই নদীবাঁক তৈরি হয়?  ‘নদীবাঁক’ কাকে বলে...

নদী উপত্যকা কাকে বলে?

‘নদী উপত্যকা’ কাকে বলে? দুটি উচ্চভূমির মধ্যবর্তী নিম্নভূমিকে বলা হয় উপত্যকা । এবং এই দীর্ঘ অথচ সংকীর্ণ নিম্নভূমি বা উপত্যকার মধ্য দিয়ে যখন কোন নদী প্রবাহিত হয়, তখন ওই নদীর দু’পারে বিস্তৃত নিম্নভূমি বা উপত্যকাকে ‘ নদী উপত্যকা’ বলা হয়। যেমন, গঙ্গা নদীর উপত্যকা।  এই প্রশ্নটিই অন্য যেভাবে আসতে পারে : নদী উপত্যকা কী? উদাহরণ দাও।  নদী উপত্যকা বলতে কী বোঝানো হয়? নদী উপত্যকার দুটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো। উপত্যকা কাকে বলে? উপত্যকার সঙ্গে নদী উপত্যকার পার্থক্য কী? নদীর কাজ ও সৃষ্ট ভূমিরূপ থেকে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন : নদী বলতে কি বোঝ? উদাহরণ দাও ।  আদর্শ নদী কাকে বলে? উদাহরণ দাও । নদী অববাহিকা ও জলবিভাজিকা বলতে কি বোঝ ? নদী উপত্যকা কাকে বলে? কিউসেক ও কিউমেক কী? নদীবাঁক বা মিয়েন্ডার বলতে কী বোঝো ? ক্যানিয়ান কাকে বলে? নদীর উচ্চগতি বলতে কী বোঝো?  নদীর মধ্যবর্তী বলতে কী বোঝো?  নদীর নিম্নগতি বা ব দ্বীপ প্রবাহ কাকে বলে? প্রপাতকূপ কী? — ২০২০, নদীর বাঁককে মিয়েন্ডার বলা হয় কেন? নিক পয়েন্ট কী? খরস্রোত কী? অবরোহন ও আরোহনের মধ্যে পার্থক্য কী? নদীর উচ্চগতিতেপার্শ্বক্ষয়...

নদী অববাহিকা ও জলবিভাজিকা বলতে কি বোঝ?

‘নদী অববাহিকা’ ও ‘জলবিভাজিকা’ বলতে কী বোঝ? মাধ্যমিক — ২০২৩, নদী অববাহিকা : কোন প্রধান নদী এবং তার উপনদী ও শাখা নদীগুলি যে অঞ্চলের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়, সেই সমগ্র অঞ্চলটিকে বলা হয় ওই প্রধান  নদীর অববাহিকা । যেমন, গঙ্গা নদীর উপনদী যমুনা এবং শাখা নদী ভাগীরথী সহ সমগ্র অঞ্চলটিকে ‘গঙ্গা নদীর অববাহিকা’ বলা হয়। জলবিভাজিকা : ‘জলবিভাজিকা’  ( Watershed Or, Water-Parting)  বলতে আসলে একটি বিশেষ উচ্চভূমিকে বোঝানো হয়। যখন কাছাকাছি অবস্থিত দুই বা ততোধিক নদীকে বা নদী ব্যবস্থাকে কোন উচ্চভূমি পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন বা পৃথক করে দেয়, তখন এই উচ্চভূমিকে ওই নির্দিষ্ট নদীগুলির ‘ জল বিভাজিকা’ বলা হয়।  সাধারণত, নদী অববাহিকায় অবস্থিত কোন পাহাড়, পর্বত কিংবা মালভূমি জলবিভাজিকার কাজ করে।  -----------xx----------- এই প্রশ্নটি আর যেভাবে ঘুরিয়ে আসতে পারে : ‘নদী অববাহিকা’ কী? উদাহরণ দাও।  ‘জল বিভাজিকা’ কী? ‘নদী অববাহিকা’ ও ‘জলবিভাজিকা’ মধ্যে পার্থক্য কী? কোন্ কোন্ প্রধান নদী নিয়ে গঙ্গা নদীর অববাহিকা গড়ে উঠেছে? নদীর কাজ ও সৃষ্ট ভূমিরূপ থেকে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন : নদী বলত...

আদর্শ নদী কাকে বলে? উদাহরণ দাও

‘আদর্শ নদী’ কাকে বলে? উদাহরণ দাও। নদীর গতিপথকে  তিন ভাগে ভাগ করা হয়। উচ্চগতি, মধ্যগতি এবং নিম্নগতি। যে নদীর প্রবাহ পথে উচ্চ, মধ্য ও নিম্ন— এই তিন ধরনের গতি সুস্পষ্টভাবে লক্ষ্য করা যায়, তাকে ‘ আদর্শ নদী’ বলে। এছাড়া আদর্শ নদীর আরও কিছু বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়। যেমন, আদর্শ নদীর মধ্য ও নিম্ন অংশ সুবিস্তৃত হয় অর্থাৎ চওড়া হয়। নদীর গতিপথ ঘনঘন পরিবর্তন হয় না , এবং  নদী অববাহিকায় বন্যার প্রকোপ অপেক্ষাকৃত কম  হয়। এই প্রশ্নটি অন্য যেভাবে (ঘুরিয়ে) আসতে পারে : আদর্শ নদী কী? উদাহরণ দাও। আদর্শ নদীর গতিপথকে কয় ভাগে ভাগ করা হয় এবং কী কী ? আদর্শ নদীর বৈশিষ্ট্যগুলি উল্লেখ করো। একটি আদর্শ নদীকে কীভাবে চেনা যায়? নদীর কাজ ও সৃষ্ট ভূমিরূপ থেকে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন : নদী বলতে কি বোঝ? উদাহরণ দাও ।  আদর্শ নদী কাকে বলে? উদাহরণ দাও। নদী অববাহিকা ও জলবিভাজিকা বলতে কি বোঝ ? নদী উপত্যকা কাকে বলে ? কিউসেক ও কিউমেক কী? নদীবাঁক বা মিয়েন্ডার বলতে কী বোঝো ? ক্যানিয়ান কাকে বলে? নদীর উচ্চগতি বলতে কী বোঝো?  নদীর মধ্যগতি বলতে কী বোঝো?  নদীর নিম্নগতি বা ব দ্বীপ প্রবাহ ক...

নদী বলতে কি বোঝ? উদাহরণ দাও।

নদী বলতে কি বোঝ? উদাহরণ দাও। নদী বলতে কি বোঝ? উদাহরণ দাও। নদী আসলে একটি প্রবাহিত প্রাকৃতিক জলধারা। কোন পাহাড়, পর্বত, মালভূমি নেমে আসা কিম্বা উচ্চভূমির হিমবাহ থেকে বেরিয়ে আসা অথবা বৃষ্টির ফলে সৃষ্ট কোন জলধারা যখন ভূমির ঢাল অনুসারে নির্দিষ্ট খাতে প্রবাহিত হয়ে এসে কোন সমুদ্র, হ্রদ অথবা জলাভূমিতে গিয়ে মিশে যায়, তখন এই প্রবাহিত জলধারাকে নদী বলে। নদীর উদাহরণ : ১) গঙ্গা, ২) ভাগীরথী, ৩) ব্রহ্মপুত্র, ৪) যমুনা, -------xx------- প্রশ্নটি অন্য যেভাবে ঘুরিয়ে আসতে পারে : নদী কী? নদী কীভাবে সৃষ্টি হয়? নদীর উৎস কী? নদীর শেষ গন্তব্য কোথায়? অথবা,  নদী কোথায় গিয়ে মিশে যায়? নদীর কাজ ও সৃষ্ট ভূমিরূপ থেকে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন : নদী বলতে কি বোঝ? উদাহরণ দাও।  আদর্শ নদী কাকে বলে? উদাহরণ দাও । নদী অববাহিকা ও জলবিভাজিকা বলতে কি বোঝ ? নদী উপত্যকা কাকে বলে ? কিউসেক ও কিউমেক কী? নদীবাঁক বা মিয়েন্ডার বলতে কী বোঝো ? ক্যানিয়ান কাকে বলে? নদীর উচ্চগতি বলতে কী বোঝো?  নদীর মধ্যগতি বলতে কী বোঝো?  নদীর নিম্নগতি বা ব দ্বীপ প্রবাহ কাকে বলে? প্রপাতকূপ কী? নদীর বাঁককে মিয়েন্ডার বলা হয় কেন...

নগ্নীভবন কাকে বলে?

নগ্নীভবন কাকে বলে? মাধ্যমিক - ২০১৯, ২০২৪,  নগ্নীভবন কাকে বলে? ‘ নগ্নীভবন ’ (Denudation) কথার অর্থ হল উন্মুক্ত করা । আবহবিকারের ফলে ভূপৃষ্ঠের শিলা সমূহ অনবরত চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে ক্ষয়প্রাপ্ত ( ক্ষয়ীভবন ) হয় এবং কালক্রমে ক্ষয়প্রাপ্ত শিলা গুলি নদীর স্রোত বায়ু প্রবাহ হিমবাহ বিভিন্ন প্রকার প্রাকৃতিক শক্তি দ্বারা অনবরত অপসারিত হয়ে অন্যত্র চলে যায় ( পুঞ্জিতস্খলন )। আর নিচের কঠিন শিলা অপরিবর্তিত অবস্থায় উন্মুক্ত হয়ে পড়ে। এইভাবে আবহবিকার , পুঞ্জিত স্খলন এবং ক্ষয়ীভবনের মিলিত প্রক্রিয়াকে ‘ নগ্নীভবন ’ (Denudation) বলে। এই প্রশ্নটি অন্য যেভাবে ঘুরিয়ে আসতে পারে :  নগ্নীভবন কাকে বলে? নগ্নীভবনের সংজ্ঞা দাও।  নগ্নীভবন কী? কীভাবে নগ্নীভবন সংঘটিত হয়? নদীর কাজ ও সৃষ্ট ভূমিরূপ থেকে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন : নদী বলতে কি বোঝ? উদাহরণ দাও ।  আদর্শ নদী কাকে বলে? উদাহরণ দাও । নদী অববাহিকা ও জলবিভাজিকা বলতে কি বোঝ ? নদী উপত্যকা কাকে বলে ? কিউসেক ও কিউমেক কী? নদী বাঁক বা মিয়েন্ডার বলতে কী বোঝো? ক্যানিয়ান কাকে বলে? নদীর উচ্চগতি বলতে কী বোঝো?  নদীর মধ্যবর্তী বলতে কী ব...